তরমুজের এর মধ্যে প্রায় ৯২ শতাংশ জল, এতে ফ্যাট নেই বললেই চলে, সুগার ৮ শতাংশ।
ত্বক উজ্জ্বল করে, স্বস্থির ঘুম এনে দেয়। শক্তি বাড়ায়। হৃতপিন্ডের কাজকর্ম মসৃণ করে। শক্ত করে হাড়।
এতে রয়েছে লাইকোপেন। কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সমাধান করে, হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে বা হাড়কে শক্তপোক্ত রাখে।
লাইকোপেন রক্তের প্রবাহে উন্নতি ঘটায়। ফলে নিয়মিত নির্দিষ্ট পরিমাণে তরমুজ খাওয়ার অভ্যাস পরোক্ষে রক্তপ্রবাহকে স্বাভাবিক করে হার্টের কাজকর্ম ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
তরমুজে এক ধরণের অ্যামাইনো অ্যাসিড থাকে যা পরিচিত সাইটুলিন নামে। এটি শরীরে চর্বি জমার হাত থেকে রক্ষা
করে। তরমুজের মাধ্যমে সাইটুলিন যখন শরীরে প্রবেশ করে তখন তা ধাপে টি এন এ পি অর্থাৎ নন স্পেসিফিক অ্যালকালাইন ফসফেট, ফ্যাট সেলের মধ্য থেকে চর্বি তৈরিতে বাধা দেয়। যা কিনা ভবিষ্যতে ওবেসিটির হাত থেকে রক্ষা পেতে সহায়ক হয়ে ওঠে।

হজমের সমস্যাতেও তরমুজ উপকারি। এর লাল অংশ বিটাক্যারোটিনের দারুণ উৎস। যা শরীরে গিয়ে ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়।
তরমুজে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও থাকে। যা যে কোনো ধরণের কেটে যাওয়া বা ছড়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে হিলিংএর কাজ টা খুব ভালো করে। কারণ টিস্যু তৈরির জন্য এটি একটি অন্যতম উপদান।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তরমুজ নিয়মিত নির্দিষ্ট পরিমাণে খেয়ে গেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে, যা আখেরে বয়স কমিয়ে যৌবন ফিরিয়ে আনে।